Pages

বৃহস্পতিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৫

payza account করে আয় করুন খুব সহজে ।

Payza account : 


  • First click on sign up bottom.
  • Select county.
  • Then select personal.
  • Give your Name, Email and Password.
  • click on get started.
  • Now, go to your Email address and click on Validate my email.
  • Now click on Complete profile setup .
  • Then click get started. 
  • Choose Your industry
  •  Choose  Your job.
  • Then click save and continue .
  • Now write your Street address line 1,  City,  Region,  Country etc.
  • Type your Postal Code. and click save and continue. 
  • Type your  phone number  and click save and continue. 
  • Now select Password recovery Question and give answer .
  • Now select you Date of birth.
  • Then type Security PIN.
  • Now click  save and finish.
  • Now you see .... you have successfully setup your profile. 
  • Now click on --- Take me home.  


Now I tell you how to earn ?

  • Click on account option.
  • And click on Referral program. 
And you will see it ----
--

Earn money with Payza!

Your Referral URL is
https://secure.payza.com/?6aN0HCZc1aLpApaTvd7CvJGOTxDtPnKAWSHNPws2hnk%3d
Referrals

Each time you refer someone to Payza, you could earn up to $10.00 USD. The more people you bring to Payza, the more you'll earn. Helping you make more money -- think of it as our way of saying thank you.
Here are the ways you can integrate your referral link.

Referrals

A unique referral URL for your friends and customers. By clicking on your link, your referrals will be prompted to sign up for a Payza account.
Get Your Unique Referral URL









Link Code

A text link looks just like a standard hyperlink and will take on the font and color characteristics of your page.
Get Your Link Code Now










Banner Code

Have your referral link appear in a banner ad. When people click on the banner, they'll be directed to Payza through your referral.
Get Your Banner Code Now











  • Your Referral URL  post on facebook, twitter, Digg, website, blogsite and etc . 
  • okay , your work is finish . 
  • Then you can earn money
Thank you..........................


মঙ্গলবার, ২৪ মার্চ, ২০১৫

Forex Market-এ Risk ছাড়া টাকা ইনকাম করুন ।

Forex trading-এ Take profit, Stop loss, Demo account ইত্যাদি সুবিধা ।

Forex trading এর সুবিধা ।

Forex trading-এর আনেক সুবিধা আছে । আমরা এখানে এর কিছু সুবিধা িনয়ে আলোচনা করব । প্র্থমত বলতে গেলে এটি একটি ্online ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান । যেকোন ব্যাক্তি Forex trading করতে পারে । কারন আপনার যদি একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ এবং একটি মডেম থাকে তাহলে আপনি যেকোন জায়গায় Forex trading করতে পারেন । Forex trading করতে বেশি সময় লাগে না । মাঝে মাঝে শুধু আপনাকে লাইন চেক করতে হবে । আর আপনি যদি একান্তই সময় না দিতে পারেন তাহলে trade open করে trade কে সয়ংক্রিয় ভাবে নিয়ন্ত্রন করতে পারেন ।

Stop loss এবং Take profit সিস্টেম থাকার কারনে আপনি যদি কম্পিউটারের সামনে নাও থাকতে পারেন তাহলেও কোন সমস্যা নাই । Stop loss-এর ফলে আপনার ট্রেডে যদি লসও হয় তা হবে আপনার ইচ্চা মত, আপনি যত টুকু লস করতে চান তত টুকু । আবার Take profit -এর ফলে আপনি যতটুকু লাভ করতে চান ততটুকু লাভ হলে আপনার ট্রেড ক্লেজ হয়ে যাবে । আপনার যদি লাভ হয় তাহলে তা আপনার এ্যাকাউন্ট-এ জমা হবে আর যদি লস হয় তাহলে আপনার এ্যাকাউন্ট থেকে কেটে নেওয়া হবে । আপনি যত টুকু লাভ বা লস চাইবেন তার এক পয়সা কম বেশি হবে না । যাদের ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার ইচ্ছা তারা মাত্র কয়েক ঘন্টা সময় দিয়ে হাজার হাজার ডলার আয় করতে পারেন ।

Forex trading করতে বেশি কিছু জানার দরকার নেই । শুধু Forex trading- বিষয়ে কিছু জানতে হবে । এবং ২-১ মাস প্রাকটিস করতে হবে । আপনাকে এখানে বেশি টাকা খরচ করতে হবে তাও কিন্তু নয় । আপনি সল্প পরিমান টাকা বিনিয়গ করে Forex trading করতে পারেন । আপনি যে ব্রোকার সাইট এ এ্যাকাউন্ট করবেন তারাই আপনাকে পুজি দেবে trading করার জন্য ।

Forex trading- এ সব েথকে বড় সুবিধা হল Demo tradeকরার সুবিধা । Demo trade হল আপনার টাকা নয় তাদের ভারচুয়াল টাকা দিয়ে আপনি Forex trading শিখতে পারবেন । আপনার যত দিন ইচ্ছা ততদিন Demo trade করতে পারবেন । আপনার Forex trading শেখা হলে বা যখন দেখতেছেন Demo trade-এ আপনি লাভ করছেন তখন আপনি Real trade শুরু করতে পারবেন । আশা করি সবাই কে Forex trading এর সুবিধা গুলো বুঝাতে পেরেছি ।



আগামিতে কিভাবে Forex trading করবেন তা লিখব । ইনশাল্লাহ ।

ফেসবুক পেজ

ফেসবুক গ্রুপে join করতে পারেন Facebook group

ব্লগ তৈরি করার পর করণীয়ঃ


ব্লগ তৈরি করার পর করণীয়ঃ

আপনার ব্লগ তৈরি করার সময় এবং এর পরে আপনার বেশ কিছু করণীয় আছে যা নিচে উল্লেখ করা হল।

১। ব্লড়টি তৈরির সময় লক্ষ রাখবেন এটি যাতে এস, ই, ও বান্ধব হয়।

সোমবার, ২৩ মার্চ, ২০১৫

আপনি কি একজন ব্লগার ? তাহলে লেখাটি আপনার জন্য ।

ভাল ব্লগার হবার জন্য করণীয়ঃ 


আপনি যদি মনে করেন আপনি যেকোন বিষয়ে উপর একটি ব্লগ বানাবেন আর আপনার সেই ব্লগ মানুষ  হুরমুর
করে ভিজিটর আসা শুরু করবে এবং বিজ্ঞাপনে প্রচুর পরিমানে ক্লিক  করবে তাহলে আপনার সেই আসা
একেবারেই বৃথা যাবে ।

 কারন :

Forex ট্রেড সম্পর্কে কিছু কথা ।

Forex Market কি ?

Forex Market একটি online ভিত্তিক  আন্তজাতিক মার্কেট । এই মার্কেটে সাধারনত world এর ধনী দেশ গুলোর
মুদ্রা ক্রয়-বিক্রয় করা হয়্।  সাধারনত   একটি   দেশের  মুদ্রা আরেকটি দেশের মুদ্রার সাথে জোড়া আকারে থাকে ।
প্রতিদিন এই মার্কেটে প্রায় চার হাজার ট্রিলিয়ন ডলারের বেশি লেনদেন হয় । এই  Forex Market হল

এইচটিএমএল (HTML) কাকে বলে ?

এইচটিএমএল  (HTML)  কাকে বলে ?

এইচটিএমল হল হাইপারটেক্সট মার্কআপ ল্যাংগুয়েজ  (Hypertext markup language)  ।এটি কোন  প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ
নয় । এটি হল মার্কআপ ল্যাংগুয়েজ । বেশি কিছু লিখে সময় নস্ট করতে চাই না ।

মুল কথায় আসি :
আসুন   এইচটিএমএল (HTML) কিভাবে কাজ করে তা জানব। 

রবিবার, ২২ মার্চ, ২০১৫

forex trading এর মাধ্যমে আয় করি।

 

forex trading কি?

আমরা যারা ইন্টানেটে নিয়মিত আসা যাওয়া করি তারা প্রায়ই একটি নাম শুনে থাকি আর তা হলো forex trading. আমরা এখন যানব forex trading কি? সহজ বাংলা ভাষায় forex trading হল বিভিন্ন দেশের টাকা ক্রয় বিক্রয় করার মাধ্যমে ট্রেড করা। এক দেশের currency -এর সাথে আরেক দেশের currency বিনিময় করার মাধ্যমে ট্রেড করা।

শুক্রবার, ২০ মার্চ, ২০১৫

আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং যেভাবে করবেন।

আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং যেভাবে করবেন।

আউটসোর্সিং কি এবং কেনঃ

প্রথমেই দেখে নেয়া যাক আউটসোর্সিং এবং অফশোর আউটসোর্সিং কি এবং কেন করা হয়। আউটসোর্সিং হচ্ছে একটি প্রতিষ্ঠানের কাজ নিজেরা না করে তৃতীয় কোনো প্রতিষ্ঠানের সাহায্যে করিয়ে নেয়া। এই কাজ হতে পারে পণ্যের শুধু ডিজাইন করা অথবা সম্পুর্ণ উৎপাদন অন্য প্রতিষ্ঠান দিয়ে করিয়ে নেয়া। আউটসোর্সিং এর সিদ্ধান্ত সাধারণত নেয়া হয় উৎপাদন খরচ কমানোর জন্য। অনেক সময় পযর্াপ্ত সময়, শ্রম অথবা প্রযুক্তির অভাবও আউটসোর্সিং করা হয়।

অন্যদিকে অফশোর আউটসোর্সিং হচ্ছে একটি প্রতিষ্ঠানের কাজ নিজ দেশে সম্পন্ন না করে ভিন্ন দেশ থেকে করিয়ে আনা। প্রধানত ইউরোপ এবং আমেরিকার ধনী দেশগুলো অফশোর আউটসোর্সিং করে থাকে যার মূল লক্ষ হচ্ছে পণ্যের গুণগত মান ঠিক রেখে কম পারিশ্রমিকের মাধ্যমে কাজটি সম্পন্ন করা। মূলত তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর কাজগুলো (যমন- ডাটা প্রসেসিং, প্রোগ্রামিং , গ্রাফিক্স, মাল্টিমিডিয় , টেকনিক্যাল সাপোর্ট ইত্যাদি) অফশোর আউটসোর্সিং করা হয়। যে সকল দেশ এই ধরনের সারভিস প্রদান করে থাকে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ভারত, ইউক্রেইন, ব্রাজিল, আরজেন্টিনা,ইন্দোনেশিয়া, চীন, ফিলিপাইনস, রাশিয়া, পাকিস্তান, নেপাল, বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া, মিসর এবং আরো অনেক দেশ।

ফ্রিল্যান্সিং ঃ

এবার দেখে নেয়া যাক, ফ্রিল্যান্সিং কি এবং কিভাবে একজন ফ্রিল্যান্সার হওয়া যায়। ফ্রিল্যান্সার হল ‍এমন একজন ব্যক্তি যিনি কোন প্রতিষ্ঠানের সাথে নিজের ইচ্চা মতো কাজ করেন। এক জন ফ্রিল্যান্সার তার ইচ্চা মত কাজ করতে পারেন যেটা তার জানা আছে। এবং সে একাজ যেকোন সময় করতে পারে যেকোন জায়গায় এটা করা যায়। আর এর জন্য আপনার যা লাগবে তা হল: ‍একটি কম্পিউটার আর একটি ইন্টানেট সংযোগ তাহলে আপনি যেকোন জায়গাতে বসে ফ্রিল্যান্সার ও আউটসোর্সিং এর কাজ করতে পারেন। সেগুলো হতে পারে ডাটা এনট্রি, ওয়েব ডিজাইন, সফটওয়্যার, ইত্যাদি।


আগামী পর্বে কিভাবে আউটসোর্সিং ও ফ্রিল্যান্সিং করবেন তা নিয়ে লিখব ইনশাল্লাহ

মঙ্গলবার, ১৭ মার্চ, ২০১৫

নিজ ওযয়বসাইট দিয়ে ‍আয়





নিজ ওযয়বসাইট দিয়ে ‍আয়



নিজ ওযয়বসাইট দিয়ে ‍আয়।

পৃথিবী এখন ছোট হয়ে ‍আসছে। ছোট হচ্চে আমাদের কাজের পরিধি। মানুষ কে তথ্য জানার জন্য এখন বিশাল বিশাল বই ঘাটতে হয়না। কয়েকটি ক্লিক করলে তথ্য জেনে নিতে পারি।
এসব সম্ভব হয়েছে ইন্টারনেট এর ফলে। ইন্টারনেটে একটি ওয়েবসাইট থাকলে ‍আপনি সারা িবশ্বের মানুষের সাথে তথ্য ‍আদান প্রদান করতে পারবেন।

তেমনি একটু মাথা খাটালেই প্রচুর আয় করতে পারবেন।
এর জন্য আপনারকে বেশি কিছু করতে হবে না। বাংলাদেশ সহ সারা িবশ্বে এমন বহু মানুষ আছে যারা শুধু ওয়েবসাইট থেকে প্রাপ্ত আয় দিয়েই জিবিকা নির্বাহ করে। আপনিও হতে পারেন তাদের একজন।
তবে এর পিছনে আপনাকে কিছু সময় দিতে হবে।

ওয়েব সা্ইট থেকে আপনি বিভিন্ন ভাবে আয় করতে পারবেন। যেমন: আডসেন্স, আন্যন্য বিজ্ঞাপন দিয়ে, ব্যানার এ্যাড ইত্যাদির মাধ্যমে। তবে সব
কিছুর জন্যই আপনার ওয়েবসাইটে প্রচুর ভিজিটর থাকতে হবে।



সোমবার, ১৬ মার্চ, ২০১৫

ক্যারিয়ার হিসাবে SEO.





toptech-bd.blogspot.com



ক্যারিয়ার হিসাবে SEO.

ক্যারিয়ার হিসাবে SEO ্চমতকার প্রফেশন। এটির ডিমান্ড ‍দিন দিন বাড়তে থাকবে। তথ্য প্রযুক্তি যত উন্নত হবে এর চাহিদা তত বাড়বে। যে কেউ চাইলে ফ্রিল্যান্সার হিসাবে SEO
এর কাজ করতে পারেন এবং চাহিদাও অনেক।


ইন্টরনেটে তথা ্ওয়েবসাইট গুলোতে প্রচুর পরিমাণে SEO এর কাজ পাওয়া যায়। যেসব সাইটে কাজ গুলো পাওয়া যায় odesk, freelancer ইত্যাদি সাইট গুলোতে অনেক বেশি কাজ পাওয়া যায়। যেখানে কাজের
তুলনায় কাজ করার লোক কম।

SEO কাজ করার জন্য খুব ‍একটা শিক্ষাগত যোগ্যতা দরকার হয় না। এমনও দেখা গেছে কেউে একজন দশম শ্রেণীর ছাত্র SEO এর কাজ করছে।
যে ব্যাক গ্রাউন্ডেরেই হোক না কেন, যে কেউ SEO তে কাজ করতে পারেন। শিক্ষাগত যোগ্যতা এখানে কোন বাধা নয়। বাধা শুধু মনের ইচ্ছা।
আপনি যদি চান আপনিও করতে পারবেন। কোন প্রকার আইটি জ্ঞান ছাড়াই।

বাসায় প্রতিদিন ২-৩ ঘন্টা সময় দিয়ে
আউটসোর্সিং এর মাধ্যমে বেস ভাল টাকা আয় করতে পারেন। এছাড়া বাংলাদেশের বিভিন্ন কম্পানিতে SEO প্রফেশনাল হিসাবে ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। যার চাহিদা বাংলাদেশেও এখন বেশি।


রবিবার, ১৫ মার্চ, ২০১৫

ফ্রিলান্সিং মার্কেটপ্লেস ওডেস্ক ও ইলান্স সম্পর্কে



freelancing


ফ্রিলান্সিং মার্কেটপ্লেস ওডেস্ক ও ইলান্স সম্পর্কে

এখনও অনেকে ফ্রিলান্সিং এর কথা বলতে গেলেই oDesk এর কথা বলে। আসলে ওডেস্কে কাজ পাওয়া কতটুকু কষ্টের+সময়ের+ধৈর্যের ধরকার তা যারা একাউন্ট করেছেন তাদের ভালো করে জানা আছে। অনেকে হয়ত নিজের প্রচুর দক্ষতা অথবা ভাগ্যের কারনে সহজে কাজ পেয়ে যান। ওডেস্কের পরেই যাকে অনেক ফ্রিলান্সাররা অবস্তান দিয়ে থাকেন সেটি আর ওডেস্কের মধ্যে কি পার্থক্য রয়েছে দেখা যাক।

ওডেস্ক

ওডেস্ক বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস। এখানে অনলাইনে কাজ করা যায় এমন সব ধরনের কাজ পাওয়া যায়। বায়াররা কাজ দেওয়ার জন্য ওডেস্ককেই বেশি প্রাধান্য দেয় বা পছন্দ করে। ওডেস্কে কতটা একাউন্ট আছে এটা বলা বাহুল্য, ওদের হুমপেইজ এ দেওয়া আছে এই মেসেজটি 1+ million businesses use oDesk for top quality talent এই মেসেজটি দেখে আপনারাই বুঝতে পারছেন এটির কি অবস্তা। ওডেস্কে ১ টি কাজে Bid পড়ে নিম্নে ১০০ এর উপরে। এদের মধ্যে বেশিরভাগই থাকেন হাই রেটিং প্রোফাইল ওয়ালা। বর্তমানে ওডেস্ক কে কেন্দ্র করে অনেক অনেক গ্রুপ এবং প্রতিষ্টান গড়ে উঠেছে, তারা যেকাজে Bid করে সেখানে অন্যরা কাজ পাওয়ার আশঙ্কা একেবারেই থাকেনা।

ইলান্স>

ইলান্সকে ফ্রিলান্সাররা ওডেস্কের পরেই অবস্তান দিয়ে থাকেন। আবার অনেকেই ইলান্সকে নতুনদের জন্য পুরোপুরি উপযোগী বলে আখ্যা দেন। ইলান্সকেও অনেক বায়াররা তাদের কাজ দেওয়ার জন্য পছন্দ করে থাকেন। এখানেও প্রায় সবধরনের কাজ পাওয়া যায়, কিছু কিছু কাজ একটু কম আসে তবুও মন্দ না। নতুনদের জন্য এটা উপযোগী এজন্য কারন ওডেস্কে একটি কাজ আসার পরেই দেখা যায় আপনি একটা লেটার লেখার আগেই একমিনিটের ব্যাবধানে ২০ থেকে ২৫ টা Bid লেটার জমা হয়ে যায়, এক্ষেত্রে ইলান্সে তেমন কোনও কম্পিটিশন দেখা যায় না কয়েক ঘণ্টায় সর্বচ্চো ৩০ থেকে ৫০ টা Bid জমা হয়। সমস্যা হল এখানে একাউন্ট করতে গিয়ে অনেকে ভয়ে আবার অনেকে ঠিকমতো Phone verify এবং Skype video call সম্পন্ন করতে পারেননা এজন্য তাদেরকে হতাস হয়ে ফিরে আসতে হয়। তবুও আমি বলব নতুনদের জন্য ওডেস্ক থকে ইলান্স ভাল। একটু চেষ্টা করলে এই সমস্যা গুলো সমাধান করা সম্ভব। টেস্ট গুলো একটু বুঝে বুঝে দিতে পারলে একটি সম্পূর্ণ প্রোফাইল করা সম্ভব





রবিবার, ১ মার্চ, ২০১৫

Welcome

Hello everybody , welcome to my first blog.
I hope that you will be enjoy my blog site.
Thank you so much.